TAX Rebate System For Non Govt. Employee । বেসরকারি চাকরিজীবীরা কিভাবে আয়কর কম দিবে?
আপনি যা বিনিয়োগ হিসাবে জমা দিবেন তা মোট আয় থেকে বাদ যাবে, ফলে কম আয়কর প্রদান করতে হবে-বেসরকারী চাকরিজীবিদের খুব সুবিধাজনক – বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য আয়কর কমানোর উপায় ২০২৪
আয়কর আইন কি সংশোধন করা হয়েছে? হ্যাঁ। – সর্বজনীন পেনশন স্কিমের সুবিধাভোগীদের মাসিক কিস্তি ও স্কিম থেকে পাওয়া মুনাফার ওপর কোনো আয়কর দিতে হবে না। এস. আর. ও নং ২৯৫-আইন/আয়কর-১৭-২০২৩। —জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১২ নং আইন), অতঃপর উক্ত আইন বলিয়া উল্লিখিত, এর ধারা ৩৪১ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, আইনের ষষ্ঠ তফসিলের নিম্নরূপ সংশোধন করিল, যথা: — উপরি-উক্ত তফসিলের (ক) অংশ ১ এর দফা (৩৩) এর প্রান্তস্থিত দাঁড়ি চিহ্নের পরিবর্তে সেমিকোলন চিহ্ন প্রতিস্থাপিত হইবে এবং অতঃপর নূতন দফা (৩৪) সংযোজিত হইবে, যথা:— “(৩৪) সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশন বাবদ উদ্ভূত কোনো আয়৷”; (খ) অংশ ৩ এর অনুচ্ছেদ ২ এর দফা (৭) এর উপ-দফা (গ) এর পর নিম্নবর্ণিত নূতন উপ-দফা (ঘ) সংযোজিত হইবে, যথা:— “(ঘ) সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রদেয় যে কোনো পরিমাণ চাঁদা;”। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
আয়কর আইন ২০২৩ এর ৩৪ ধারায় কি আছে? কর্মচারী শেয়ার স্কিম হইতে অর্জিত আয় নির্ধারণ ৩৪। (১) কর্মচারী শেয়ার স্কিম অর্থ কোনো চুক্তি বা ব্যবস্থাপনা যাহার অধীন একটি কোম্পানি- (ক) তাহার কোনো কর্মচারী বা তাহার কোনো সহযোগী কোম্পানি কর্মচারী বরাবর শেয়ার ইস্যু করিতে পারিবে; বা (খ) একটি ট্রাস্টের ট্রাস্টি বরাবর শেয়ার ইস্যু করিতে পারিবে এবং পরবর্তীতে ট্রাস্টি ট্রাস্টের দলিল মোতাবেক উক্ত শেয়ার উক্ত কোম্পানি বা তাহার কোনো সহযোগী কোম্পানি কোনো কর্মচারী বরাবর ইস্যু করিতে পারিবে।
(২) কর্মচারী শেয়ার স্কিমের অধীন শেয়ার প্রাপ্ত হইলে, শেয়ার প্রাপ্তির বৎসরে ক-খ নিয়মে আয় চাকরি হইতে আয়ের সহিত যোগ হইবে, যেখানে- ক = প্রাপ্তির তারিখে শেয়ারের ন্যায্য বাজার মূল্য, খ = শেয়ার অর্জনের ব্যয়। (৩) উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত শেয়ার অর্জনের ব্যয় বলিতে নিম্নবর্ণিত ব্যয়সমূহের যোগফল বুঝাইবে, যথা:- (ক) কর্মচারী শেয়ার অর্জনে যদি কোনো মূল্য পরিশোধ করিয়া থাকেন; (খ) কর্মচারী শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ আদায়ে যদি কোনো মূল্য পরিশোধ করিয়া থাকেন। (৪) কর্মচারী শেয়ার স্কিমের অধীন শেয়ার অর্জনের প্রাপ্ত অধিকার বা সুযোগ কর্মচারী বিক্রয় বা হস্তান্তর করিলে চাকরি হইতে আয়ের সহিত ক-খ নিয়মে আয় যোগ হইবে, যেখানে- ক = শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ বিক্রয় বা হস্তান্তর মূল্য, খ = শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ আদায়ে পরিশোধিত মূল্য।
সর্বোচ্চ কত টাকা পর্যন্ত কর অব্যাহতি পাইবে? / সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রদেয় যে কোনো পরিমাণ চাঁদা
আয়কর কমাতে প্রতি বছরই আপনার কিছু না কিছু বিনিয়োগ থাকতে হবে। তবে কর অব্যাহতি প্রাপ্ত বিনিয়োগ আপনাকে আয়কর কম পরিশোধ করতে সহায়তা করবে।
Caption: Tax Act 2023
আয়কর আইন ২০২৩ । অব্যাহতি, হ্রাস ও বাদ পাওয়ার আইন গুলি কি কি?
(১) বোর্ড, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোনো ব্যক্তিকে বা কোনো শ্রেণীর ব্যক্তিগণকে কর অব্যাহতি প্রদান করিতে পারিবে।
(২) যেইক্ষেত্রে এই আইন ব্যতীত অন্য কোনো আইন বা আইন হিসাবে পরিগণিত অন্য কোনো আইনগত দলিলের বিধানানুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে কর অব্যাহতি প্রদান করা হইয়াছে, সেইক্ষেত্রে, অন্য আইনে বা আইনগত দলিলে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, উপ-ধারা (১) এর অধীন জারীকৃত প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে কর অব্যাহতি প্রদান করা না হইলে উক্তরূপ বিধান কার্যকর হইবে না।
(৩) বোর্ড এই ধারার অধীন প্রজ্ঞাপন জারীর মাধ্যমে যেকোনো কর অব্যাহতি বাতিল করিতে পারিবে।
(৪) এই আইনের অধীন কোনো কর অব্যাহতি ভূতাপেক্ষভাবে প্রদান করা যাইবে না।
(৫) অংশ ৬ এবং এই আইনের অন্যান্য বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন কোনো ব্যক্তি কোনো করবর্ষে কর অব্যাহতি প্রাপ্ত হইবেন না যদি তিনি নিম্নবর্ণিত শর্তাবলির পরিপালনে ব্যর্থ হন, যথা:-
(ক) করদিবসের মধ্যে রিটার্ন দাখিল; বা
(খ) ধারা ১৬৬ এবং ১৭১ এর বিধানাবলি পরিপালনপূর্বক রিটার্ন দাখিল; বা
(গ) উৎসে কর কর্তন, সংগ্রহ, জমা বা এতদসংক্রান্ত রিটার্ন দাখিল এবং অংশ ৭ এর বিধানাবলির পরিপালন; বা
(ঘ) কর অব্যাহতি প্রাপ্ত কোনো খাত হইতে সকল প্রকার প্রাপ্তি ও আয় ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যেমে গ্রহণে:
তবে শর্ত থাকে যে, যেইক্ষেত্রে প্রাপ্তির খাত “কৃষি হইতে আয়” হিসাবে পরিগণিত এবং কোনো আয়বর্ষে মোট প্রাপ্তির পরিমাণ ১ (এক) কোটি টাকার ঊর্ধ্বে নহে সেইক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য হইবে না;
(৬) কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো উৎসের আয় বা ব্যক্তির আয় পরিগণনার ক্ষেত্রে ধারা ৫৫ এর অধীন অননুমোদিত কোনো ব্যয়, ক্ষেত্রমত, উক্ত উৎসের আয় বা ব্যক্তির আয় বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত আয়ের উপর নিয়মিত হারে কর প্রদেয় হইবে।
বাংলাদেশের বাহিরে অর্জিত আয় কি অব্যাহতি পায়?
হ্যাঁ। – আয়কর আইন ২০২৩ এর ধারা ২৪৬। যদি কোনো ব্যক্তি যিনি বাংলাদেশে বসবাস করেন তাহার যেকোনো বৎসরের আয়ের ক্ষেত্রে সন্তোষজনকভাবে উপকর কমিশনারের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, উক্ত বৎসরের মধ্যে তাহার উক্ত আয় বাংলাদেশের বাহিরে উদ্ভূত বা অর্জিত হইয়াছে সেই আয়ের জন্য তিনি কর্তন বা অন্য কোনোভাবে এইরূপ দেশে কর প্রদান করিয়াছেন যাহার সহিত অব্যাহতি বা দ্বৈত কর পরিহারের জন্য পারস্পরিক চুক্তি নাই, সেইক্ষেত্রে এইলক্ষ্যে উপকর কমিশনার বিদ্যমান বিধানাবলির নিরিখে বাংলাদেশে প্রচলিত করের গড় হার বা উক্ত দেশে প্রচলিত করের গড় হার, এই দুইয়ের মধ্যে যাহা কম, সেই হিসাবে এইরূপ দ্বৈত কর আরোপিত আয়ের উপর কর নিরূপণ করিবেন এবং তাহা বাংলাদেশে পরিশোধ যোগ্য কর হইতে বাদ দিবেন। ব্যাখ্যা।– “করের গড় হার” বলিতে মোট আয়ের উপর নিরূপিত করকে এইরূপ আয় দিয়া ভাগ করিয়া প্রাপ্ত হারকে বুঝাইবে।
আপনি যা বিনিয়োগ হিসাবে জমা দিবেন তা মোট আয় থেকে বাদ যাবে, ফলে কম আয়কর প্রদান করতে হবে-বেসরকারী চাকরিজীবিদের খুব সুবিধাজনক – বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য আয়কর কমানোর উপায় ২০২৪
আয়কর আইন কি সংশোধন করা হয়েছে? হ্যাঁ। – সর্বজনীন পেনশন স্কিমের সুবিধাভোগীদের মাসিক কিস্তি ও স্কিম থেকে পাওয়া মুনাফার ওপর কোনো আয়কর দিতে হবে না। এস. আর. ও নং ২৯৫-আইন/আয়কর-১৭-২০২৩। —জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১২ নং আইন), অতঃপর উক্ত আইন বলিয়া উল্লিখিত, এর ধারা ৩৪১ এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, আইনের ষষ্ঠ তফসিলের নিম্নরূপ সংশোধন করিল, যথা: — উপরি-উক্ত তফসিলের (ক) অংশ ১ এর দফা (৩৩) এর প্রান্তস্থিত দাঁড়ি চিহ্নের পরিবর্তে সেমিকোলন চিহ্ন প্রতিস্থাপিত হইবে এবং অতঃপর নূতন দফা (৩৪) সংযোজিত হইবে, যথা:— “(৩৪) সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশন বাবদ উদ্ভূত কোনো আয়৷”; (খ) অংশ ৩ এর অনুচ্ছেদ ২ এর দফা (৭) এর উপ-দফা (গ) এর পর নিম্নবর্ণিত নূতন উপ-দফা (ঘ) সংযোজিত হইবে, যথা:— “(ঘ) সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রদেয় যে কোনো পরিমাণ চাঁদা;”। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
আয়কর আইন ২০২৩ এর ৩৪ ধারায় কি আছে? কর্মচারী শেয়ার স্কিম হইতে অর্জিত আয় নির্ধারণ ৩৪। (১) কর্মচারী শেয়ার স্কিম অর্থ কোনো চুক্তি বা ব্যবস্থাপনা যাহার অধীন একটি কোম্পানি- (ক) তাহার কোনো কর্মচারী বা তাহার কোনো সহযোগী কোম্পানি কর্মচারী বরাবর শেয়ার ইস্যু করিতে পারিবে; বা (খ) একটি ট্রাস্টের ট্রাস্টি বরাবর শেয়ার ইস্যু করিতে পারিবে এবং পরবর্তীতে ট্রাস্টি ট্রাস্টের দলিল মোতাবেক উক্ত শেয়ার উক্ত কোম্পানি বা তাহার কোনো সহযোগী কোম্পানি কোনো কর্মচারী বরাবর ইস্যু করিতে পারিবে।
(২) কর্মচারী শেয়ার স্কিমের অধীন শেয়ার প্রাপ্ত হইলে, শেয়ার প্রাপ্তির বৎসরে ক-খ নিয়মে আয় চাকরি হইতে আয়ের সহিত যোগ হইবে, যেখানে- ক = প্রাপ্তির তারিখে শেয়ারের ন্যায্য বাজার মূল্য, খ = শেয়ার অর্জনের ব্যয়। (৩) উপ-ধারা (২) এ বর্ণিত শেয়ার অর্জনের ব্যয় বলিতে নিম্নবর্ণিত ব্যয়সমূহের যোগফল বুঝাইবে, যথা:- (ক) কর্মচারী শেয়ার অর্জনে যদি কোনো মূল্য পরিশোধ করিয়া থাকেন; (খ) কর্মচারী শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ আদায়ে যদি কোনো মূল্য পরিশোধ করিয়া থাকেন। (৪) কর্মচারী শেয়ার স্কিমের অধীন শেয়ার অর্জনের প্রাপ্ত অধিকার বা সুযোগ কর্মচারী বিক্রয় বা হস্তান্তর করিলে চাকরি হইতে আয়ের সহিত ক-খ নিয়মে আয় যোগ হইবে, যেখানে- ক = শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ বিক্রয় বা হস্তান্তর মূল্য, খ = শেয়ার অর্জনের অধিকার বা সুযোগ আদায়ে পরিশোধিত মূল্য।
সর্বোচ্চ কত টাকা পর্যন্ত কর অব্যাহতি পাইবে? / সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রদেয় যে কোনো পরিমাণ চাঁদা
আয়কর কমাতে প্রতি বছরই আপনার কিছু না কিছু বিনিয়োগ থাকতে হবে। তবে কর অব্যাহতি প্রাপ্ত বিনিয়োগ আপনাকে আয়কর কম পরিশোধ করতে সহায়তা করবে।
Caption: Tax Act 2023
আয়কর আইন ২০২৩ । অব্যাহতি, হ্রাস ও বাদ পাওয়ার আইন গুলি কি কি?
(১) বোর্ড, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোনো ব্যক্তিকে বা কোনো শ্রেণীর ব্যক্তিগণকে কর অব্যাহতি প্রদান করিতে পারিবে।
(২) যেইক্ষেত্রে এই আইন ব্যতীত অন্য কোনো আইন বা আইন হিসাবে পরিগণিত অন্য কোনো আইনগত দলিলের বিধানানুযায়ী কোনো ব্যক্তিকে কর অব্যাহতি প্রদান করা হইয়াছে, সেইক্ষেত্রে, অন্য আইনে বা আইনগত দলিলে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, উপ-ধারা (১) এর অধীন জারীকৃত প্রজ্ঞাপন দ্বারা, উক্ত ব্যক্তিকে কর অব্যাহতি প্রদান করা না হইলে উক্তরূপ বিধান কার্যকর হইবে না।
(৩) বোর্ড এই ধারার অধীন প্রজ্ঞাপন জারীর মাধ্যমে যেকোনো কর অব্যাহতি বাতিল করিতে পারিবে।
(৪) এই আইনের অধীন কোনো কর অব্যাহতি ভূতাপেক্ষভাবে প্রদান করা যাইবে না।
(৫) অংশ ৬ এবং এই আইনের অন্যান্য বিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন কোনো ব্যক্তি কোনো করবর্ষে কর অব্যাহতি প্রাপ্ত হইবেন না যদি তিনি নিম্নবর্ণিত শর্তাবলির পরিপালনে ব্যর্থ হন, যথা:-
(ক) করদিবসের মধ্যে রিটার্ন দাখিল; বা
(খ) ধারা ১৬৬ এবং ১৭১ এর বিধানাবলি পরিপালনপূর্বক রিটার্ন দাখিল; বা
(গ) উৎসে কর কর্তন, সংগ্রহ, জমা বা এতদসংক্রান্ত রিটার্ন দাখিল এবং অংশ ৭ এর বিধানাবলির পরিপালন; বা
(ঘ) কর অব্যাহতি প্রাপ্ত কোনো খাত হইতে সকল প্রকার প্রাপ্তি ও আয় ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যেমে গ্রহণে:
তবে শর্ত থাকে যে, যেইক্ষেত্রে প্রাপ্তির খাত “কৃষি হইতে আয়” হিসাবে পরিগণিত এবং কোনো আয়বর্ষে মোট প্রাপ্তির পরিমাণ ১ (এক) কোটি টাকার ঊর্ধ্বে নহে সেইক্ষেত্রে এই বিধান প্রযোজ্য হইবে না;
(৬) কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত কোনো উৎসের আয় বা ব্যক্তির আয় পরিগণনার ক্ষেত্রে ধারা ৫৫ এর অধীন অননুমোদিত কোনো ব্যয়, ক্ষেত্রমত, উক্ত উৎসের আয় বা ব্যক্তির আয় বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত আয়ের উপর নিয়মিত হারে কর প্রদেয় হইবে।
বাংলাদেশের বাহিরে অর্জিত আয় কি অব্যাহতি পায়?
হ্যাঁ। – আয়কর আইন ২০২৩ এর ধারা ২৪৬। যদি কোনো ব্যক্তি যিনি বাংলাদেশে বসবাস করেন তাহার যেকোনো বৎসরের আয়ের ক্ষেত্রে সন্তোষজনকভাবে উপকর কমিশনারের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, উক্ত বৎসরের মধ্যে তাহার উক্ত আয় বাংলাদেশের বাহিরে উদ্ভূত বা অর্জিত হইয়াছে সেই আয়ের জন্য তিনি কর্তন বা অন্য কোনোভাবে এইরূপ দেশে কর প্রদান করিয়াছেন যাহার সহিত অব্যাহতি বা দ্বৈত কর পরিহারের জন্য পারস্পরিক চুক্তি নাই, সেইক্ষেত্রে এইলক্ষ্যে উপকর কমিশনার বিদ্যমান বিধানাবলির নিরিখে বাংলাদেশে প্রচলিত করের গড় হার বা উক্ত দেশে প্রচলিত করের গড় হার, এই দুইয়ের মধ্যে যাহা কম, সেই হিসাবে এইরূপ দ্বৈত কর আরোপিত আয়ের উপর কর নিরূপণ করিবেন এবং তাহা বাংলাদেশে পরিশোধ যোগ্য কর হইতে বাদ দিবেন। ব্যাখ্যা।– “করের গড় হার” বলিতে মোট আয়ের উপর নিরূপিত করকে এইরূপ আয় দিয়া ভাগ করিয়া প্রাপ্ত হারকে বুঝাইবে।