অনলাইনে অনুমোদন ও পরিশোধ সিস্টেম ২০২৫ । দৈনিক ভাতা, ভ্রমন ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমন ভাতা পুনঃনির্ধারণ
টিএ ডিএ বিল দাখিল প্রথমে টেস্ট বেসিস শুরু হলেও খুব শিঘ্রই সারা দেশে চালু হবে – পাইলটিং হিসেবে ৩টি হিসাবরক্ষণ অফিসে চালু হয়েছে– অনলাইনে অনুমোদন ও পরিশোধ সিস্টেম ২০২৫
অনলাইনে বিল দাখিল – টিএ ডিএ বিল অনলাইনে দাখিল করা যাবে। অনলাইনেই অনুমোদন ও পাশ করা যাবে। ভ্রমণ বিল ও টিএ ডিএ বিল অনলাইনে তৈরি, দাখিল ও পাশ করা যাবে। ভ্রমণ বিল দাখিলের জটিলতা এড়াতে চলে আসল অনলাইন পদ্ধতি যা সহজ ও দ্রুততর করবে।
অনলাইনে ভ্রমণ বিল দাখিল করা যাবে –অর্থ বিভাগের ১৪/০৭/২০২২খ্রি. তারিখের ০৭,০০, ০০০০.১৭৩.৩৪, ০০৭, ১৫(অংশ-২)-৭৮নং প্রজ্ঞাপনমূলে পুনঃনির্ধারিত দৈনিক ভাতা, ভ্রমণ ভাতা এবং বদলিজনিত ভ্রমণ ভাতা বিল দাখিল করলের ক্ষেত্রে নির্ণিত বিষয়সমূহ অনুসরণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ০১/১০/২০২২ তারিখের পূর্বের ভ্রমণ অনলাইনে দাখিল করা যাবে না। ta da allowance । দৈনিক ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমণ বিধিমালা ২০২৫
আইএমইডি, হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবং নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত সরকারি দপ্তরসমূহে ০১/১০/২০১২খ্রি. তারিখ হতে ৩১/১০/২০২২খ্রি. তারিখ পর্যন্ত অনলাইনে বিল দাখিলের পাইলটিং করা হবে। উল্লিখিত বিভাগ/দপ্তরের কর্মচারীগণকে iBAS++ এর মাধ্যমে অনলাইনে দৈনিক ভাতা, ভ্রমণ ভাতা এবং বদলিজনিত এমণ ভাতা বিল দাখিল করতে হবে। অনলাইন এবং ম্যানুয়াল দুটি পদ্ধতিতেই ভ্রমণ বিল দাখিল করতে হবে। ভ্রমন ভাতা বিধিমালা ২০২৫ । দৈনিক ভাতা, ভ্রমণ ও বদলিজনিত ভাতার নতুন হার
অনলাইনে বিল দাখিল প্রক্রিয়া আরও সহজ হল / দৈনিক ভাতা, ভ্রমন ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমন ভাতা পুনঃনির্ধারণ
বেতন বিল, উৎসব বিল ও ভ্রমণ বিল অনলাইন হয়ে গেল। বাকী রইল শ্রান্তি বিনোদন ও অধিকাল ভাতা
Caption: Online Bill Payment Systemb by ibas++
ভ্রমণ বিল বা টিএ ডিএ বিল দাখিলের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। তথ্য সঠিক ইনপুট দিলে হিসাব অটোমেটিক্যালি হবে যাবে
- টিএ / ডিএ রুলস ২০২২ – ভ্রমণ ভাতা শ্রেণী অনুসারে নির্ধারিত ছিল বর্তমানে তা গ্রেড ভিত্তিক ক্যাটাগরি করে পুন:নির্ধারণ করা হল। পূর্বে চারটি শ্রেণীতে বিভক্ত ছিল ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণী কিন্তু বর্তমানে শ্রেণী উঠিয়ে দিয়ে ক্যাটাগরি তৈরি করা হয়েছে।
- প্রজাতন্ত্রের সকল সরকারি কর্মচারীর দৈনিক ভাতা, ভ্রমন ভাতা ও বদলিজনিত ভ্রমন ভাতা পুনঃনির্ধারণ ২০২২ মোতাবেক দৈনিক ভাতা সর্বনিম্ন ৪০০ এবং সর্বোচ্চ ১৪০০ টাকা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যয় বহুল স্থান হিসেবে ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, সিলেট, নারায়নগঞ্জ, ময়মনসিংহ, কক্সবাজার, গাজীপুর শহর এবং সাভার পৌর এলাকা রাখা হয়েছে। নতুন হিসেবে ময়মনসিংহ, কক্সবাজার, নারায়গঞ্জ যুক্ত করা হয়েছে।
- বিমান যোগে ভ্রমণের জন্য প্রতি কি:মি ৩০ টাকা হারে নির্ধারণ করা হয়েছে এবং লঞ্চ/সড়ক ও রেলপথে ১৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অন্যদিকে ক্যাটাগরি ২ এ ২০০ কি:মি: এর নিচের জন্য প্রতি কি:মি: ১৫ টাকা হারে এবং উর্ধ্বের জন্য ১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিম্নগ্রেড ক্যাটাগরি ৩ ও ৪ এর জন্য ২০০ কি:মি: আগ পর্যন্ত ৮ টাকা এবং উপরের জন্য ৬ টাকা ধরা হয়েছে।
- নিম্নগ্রেড ক্যাটাগরি ৪ অনুসারে একাকী ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা প্যাকিং চার্জ পূর্বে যা ৪০০ টাকা ছিল। স্ব পরিবারের ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্যাকিং চার্জ ৬০০ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে মাইলেজ পূর্বে ছিল ১.৫ টাকা (প্রতি কি:মি:) যা বর্তমানে ৮ টাকা প্রতি কি:মি: নির্ধারণ করা হয়েছে।
সারা দেশেই কি বিল দাখিল করা যাবে?
না– শুরুতে পাইলটিং হলেও ক্রমান্বয়ে সারা দেশের চালু হবে বলে আশা করা যায়। বিমান ভ্রমণের প্রাধিকারপ্রাপ্ত কর্মচারীগণকে বিমানে ভ্রমণের প্রমাণ হিসেবে আবশ্যিকভাবে বাের্ডিং পাস আপলোড/দাখিল করতে হবে; এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেয়া পর্যন্ত অনলাইনে বিল দাখিলের পাশাপাশি বিলের ০১ টি প্রিন্ট কপি স্বাক্ষর ও সিলসহ সংশ্লিষ্ট হিসাবরক্ষণ অফিসে প্রেরণ করতে হবে।